সুজিত গৌড় ( হুগলী ) : ছট পুজোয় বাঁশের ডালা অপরিহার্য। ডালায় ফুল ফল ঠেকুয়া সাজিয়ে পুজো করা হয়।সেই বাঁশের ডালার চাহিদা কমেছে করোনা আবহে।শেওড়াফুলি স্টেশনের তিন চার নম্বর প্লাটফর্মে ছটপুজো আবহে তাঁবু ফেলে ডালা তৈরী করা হয়।মুর্শিদাবাদ নদীয় হুগলির বিভিন্ন জায়গা থেকে কারিগররা আসে।প্রতিবছর ছট পুজোর আগে শেওড়াফুলি স্টেশনে দিনরাত চলে কাজ।খুচরো ও পাইকারী বিক্রি হয় এখান থেকে । হুগলির চাঁপদানী , ভদ্রেশ্বর , চন্দননগর , রিষড়া , শ্রীরামপুর , হিন্দমোটর এলাকায় কলকারখানায় প্রচুর শ্রমিক কাজ করে।তাদের অধিকাংশই বিহার উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা।তাই এই সব এলাকায় ছট পুজোর চল বেশি। প্রতি বছর শেওড়াফুলি থেকে প্রচুর ডালা বিক্রি হয়।এবার করোনা আবহে সব উৎসবেই ছেদ পরেছে।ছট পুজোতেও তার অন্যথা হবেনা।তাই ডালা বিক্রিও আশানুরূপ হচ্ছে না বলে মনে করছে বিক্রেতারা।ডালার দাম কিছুটা বাড়ায় যারা পাইকারী ক্রেতা তারাও অল্প কিনছে।